শনিবার, ২৭ আগস্ট, ২০১১

রিং টুন ম্যাকার softwaer

আশা করি মহান আল্লাহতায়ালার রহমতে আপনারা ভালো আছেন । আর ৫/৬ দিন পর ঈদুল ফিতর,সকলে যানাই ঈদের অগ্রিম শুভেচ্ছা। আমি আজ আপনাদের সাথে MP3 To Ringtone Gold 8.7 Full এই সফটওয়্যার টি শেয়ার করব। আমি মনেহয় গত ২ বছর ধরে এই সফটওয়্যার টি ব্যাবহার করছি । আমরা অনেকেই দোকান থেকে অডিও গানর সিডি কিনে থকি। mp3 তে অনেক গান থাকে কিন্তু অডিও তে থাকে ৯-১৫/ ১৬ টা গানের মতন। আপনারা এই রকম একটা গানের সিডি এনে পিসিতে কপি করার চেষ্টা করুন সফটওয়্যার ছাড়া দেখবেন mp3 যেমন আমরা কপি করে রাখতে পারি তা কিন্তু পারব না, আমি নিজেও পিসি কিনার পড় কপি করতে গিয়ে পারিনি । তার পর আমাকে এই সফটওয়্যার টা দিয়ে আমার এক ভাই কপি করে দেখায় । এটা দিয়ে আপনি আরও আপনার গান গুল সাইজে ছোট করে ফেলতে পারবেন। মোবাইলে কম মেগায় বেশি গান উপলোড করতে এর থেকে ভালো কোন সফটওয়্যার আছে কি না তা আমার যানা নেই। আমার পিসিতে এটা দিয়ে এখনও  কনবাট করা ২৯৬ টা গান আছে যার সাইজ মাত্র ৩১২ মেগা wpml cool ১টি গান ৫ মেগা ২৯৬ টি ১ জিবি ৪৮০ মেগা আমি করেছি ৩১২ মেগা:))
প্রথমে আপনাদের দেখাই কিভাবে গান ছোট করবেন মেগায়

                                             a1 300x191 ১টি গান ৫ মেগা ২৯৬ টি ১ জিবি ৪৮০ মেগা আমি করেছি ৩১২ মেগা:))

                                                          প্রথমে Big mp3 to Small এ যান   

                                             a3 300x188 ১টি গান ৫ মেগা ২৯৬ টি ১ জিবি ৪৮০ মেগা আমি করেছি ৩১২ মেগা:))
এর পর Add এ ক্লিক করুণ ২ নাম্বারের মত একটি উইন্ডো আসবে আমি ফেসবুক প্রেম গানটি ছোট করার জন্য নিয়েছি । এর পর open এ ক্লিক করুণ

                                                  a2 300x204 ১টি গান ৫ মেগা ২৯৬ টি ১ জিবি ৪৮০ মেগা আমি করেছি ৩১২ মেগা:))

এবার আপনি ৩ নাম্বারে ক্লিক করে কথায় রাখতে চান তা নির্বাচন করুণ । আমি যেহেতু ১ টি গান নিয়েছি তাই আমি convert single এ ক্লিক করেছি । আপনারা একাধিক গান নিলে all এ ক্লিক করে একসাথে সব গুলা ছোট করতে পাড়েন , তবে একসাথে ১২/১৪ টার উপর গান না নিলেই ভালো হয়।

                                                   Image 51 300x55 ১টি গান ৫ মেগা ২৯৬ টি ১ জিবি ৪৮০ মেগা আমি করেছি ৩১২ মেগা:))
                                                   a4 300x116 ১টি গান ৫ মেগা ২৯৬ টি ১ জিবি ৪৮০ মেগা আমি করেছি ৩১২ মেগা:))
                                                   gg 300x48 ১টি গান ৫ মেগা ২৯৬ টি ১ জিবি ৪৮০ মেগা আমি করেছি ৩১২ মেগা:)) 

৫ এ গান ছোট হচ্ছে, ৬ নং এ গান ছোট হয়ে শেষ হবার পর আমার নির্দিষ্ট করা যায়গায় চলে এসেছে ৭ এ ৫ মেগার গান ১.১৯ মেগায় পরিণত হয়েছে wpml yahoo ১টি গান ৫ মেগা ২৯৬ টি ১ জিবি ৪৮০ মেগা আমি করেছি ৩১২ মেগা:))
অডিও সিডি থেকে পিসিতে কপি-

                                                    Image 8 300x60 ১টি গান ৫ মেগা ২৯৬ টি ১ জিবি ৪৮০ মেগা আমি করেছি ৩১২ মেগা:))
                                                    Image 10 300x198 ১টি গান ৫ মেগা ২৯৬ টি ১ জিবি ৪৮০ মেগা আমি করেছি ৩১২ মেগা:))

০ তে সিডি এর ড্রাইভ ১ এ আমার সিডি তে একটি গান তাই আমি ওই টায় টিক দিয়েছি আপনার জত গুল গান সব গুলায় টিক দিন ২ এ গান রিপ করা শুরু করুণ ৩ এ দেখানো গান জমা হচ্ছে
wpml whistle3 ১টি গান ৫ মেগা ২৯৬ টি ১ জিবি ৪৮০ মেগা আমি করেছি ৩১২ মেগা:))
                                                   Image 11 300x56 ১টি গান ৫ মেগা ২৯৬ টি ১ জিবি ৪৮০ মেগা আমি করেছি ৩১২ মেগা:))
এ ছাড়া আরও অন্য কিছু কাজ ও করতে পারবেন সফটওয়্যার টি দ্বারা wpml good ১টি গান ৫ মেগা ২৯৬ টি ১ জিবি ৪৮০ মেগা আমি করেছি ৩১২ মেগা:))
৬.২৩ মেগার সফটওয়্যার টি নিছের লিঙ্ক থেকে নামান

বৃহস্পতিবার, ১৮ আগস্ট, ২০১১

কম্পি্উটার-অল্প সেকেন্ডেএ ‘ওপেন’ এবং ‘অফ’(১০০%)কাজ হবে

  • আপনারা হয়তো চিন্তা করে বলবেন;এই কাজটি করে লাভ কি?আমি বলবো এখানে লাভটা হল আপনি যে কোন কাজ দ্রুত পিসি চালু এবং অফ করে কাজটি শেষ করতে পারবেন।

এবার একটু দেখি কি ভাবে করবেন----



১-এখুন দেখুন কি ভাবে কাজ হয়-সেকেন্ডেএ 'ওপেন'

Step1) Press Windows Key and "R" to launch the run command.
Step2) Type "regedit" inside the input space.
Step3) Navigate to the registry key
HKEY_LOACAL_MECHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Control\ContentIndex
Step4) Locate the key"Startup Delay" and double click on it.
Step5) Select Decimal, and change the value to 40000 and then press OK.

এক নং-ছবি



দু্ই নং-ছবি




২-এখুন দেখুন কি ভাবে কাজ হয় -সেকেন্ডেএ 'অফ'

Step1) Press Windows Key and "R" to launch the run command.
Step2) Type "regedit" inside the input space.
Step3) Navigate to the registry key
                                    HKEY_LOACAL_MECHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Control\
Step4) Locate the key" WaitToKillServiceTimeout" and double click on it.
Step5) Select and change the value to 2000 and then press OK.

বুধবার, ১৭ আগস্ট, ২০১১

প্রিন্টার নিয়ে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা ও তার সমাধান

আপনারা কেমন আছেন সবাই। আশা করি ভাল আছেন এবং ভাল থাকেন সবসময়। আনেকেরই প্রিন্টার নিয়ে নানা সময় বিভিন্ন সমস্যায় পরতে হয়। তাই আজকে প্রিন্টার এর সমস্যা এবং সমাধান নিয়ে হাজির হয়েছি। আশা করি অনেকের কাজে লাগতে পারে।
সঠিক নিয়মে প্রিন্ট নিন
কম্পিউটারের সঙ্গে প্রিন্টারের সংযোগ ঘটিয়ে যেকোনো সফটওয়্যারের প্রিন্ট কমান্ড দিলেই প্রিন্ট পাওয়া যায়। কিন্তু ভালো প্রিন্ট নেওয়ার জন্য কিছু বিষয় সম্পর্কে একটু জানা থাকা দরকার।
প্রিন্টার সংযোগ এবং ড্রাইভার:
প্রিন্টার কিনে আনার পর প্রথম কাজটি হচ্ছে সঠিকভাবে কার্ট্রিজ বা টোনার প্রিন্টারে লাগানো।এবারে বৈদ্যুতিক তারটি প্রিন্টারে
লাগিয়ে সেটিকে কম্পিউটারে সংযুক্ত করা। এরপর কম্পিউটার চালু করে Start>
Settings থেকে প্রিন্টারে ক্লিক করুন। Add Printer-এ ক্লিক করুন। এবারে Next বাটনে ক্লিক করে প্রিন্টারের নাম ও মডেল নম্বর দিয়ে দিন। (প্রিন্টারের সঙ্গে দেওয়া সিডি বা ফ্লপি হতে:- এতে প্রিন্টারের চালক সফটওয়্যার থাকে)। Have a disk অপশন সিলেক্ট করে পোর্ট সেটিংস ঠিক করে Next বাটনে ক্লিক করুন। প্রিন্ট পরীক্ষা করার জন্য Yes ও Finish ক্লিক করুন। প্রিন্টার একটি পরীক্ষামূলক প্রিন্ট দেবে।
প্রিন্ট করা:
কোনো কিছু প্রিন্ট করার আগে প্রিন্টার ট্রেতে প্রয়োজনীয় কাগজ আছে কি না দেখে নিন। এবার ফাইল মেনুতে ক্লিক করে Printer-এ ক্লিক করুন। এবার একটি উইন্ডো আসবে। উইন্ডোতে অপশনগুলো ঠিক করে দিন। ( প্রায় সব সফটওয়্যারেই একই নিয়ম)। ফাইলে যদি একাধিক পৃষ্ঠা থাকে এবং সব পৃষ্ঠাই প্রিন্ট করতে চান তবে All সিলেক্ট করুন। যে পৃষ্ঠায় মাউসের কারসর আছে যদি সেটির প্রিন্ট নিতে চান তবে Current Page সিলেক্ট করুন। যদি কয়েকটি পৃষ্ঠা প্রিন্ট করতে চান তবে Pages সিলেক্ট করে পৃষ্ঠার নম্বর দিয়ে ( যেমন- ১-৪, বা ১, ৫-৯) OK করুন।
প্রোপার্টিজ:
কাগজের আকার, কালির ধরন এবং প্রকার ঠিক করার জন্য প্রিন্ট উইজার্ডের প্রোপার্টিজে ক্লিক করুন। এখান থেকেই কাগজের ধরন, উলম্ব প্রিন্টের জন্য পোট্রেট আর অভিলম্ব প্রিন্টের জন্য ল্যান্ডস্কেপ সিলেক্ট করা যায়। সাদা-কালো প্রিন্ট করার জন্য গ্রেস্কেল আর রঙিন প্রিন্টের জন্য অটোমেটিক সিলেক্ট করা যায়। সবচেয়ে মজার কথা, খসড়া প্রিন্ট করার সময় কালি বাঁচাতে ইকোনমিক সক্রিয় করে দিতে পারেন।
অনেকগুলো প্রিন্ট: একবার কমান্ড দিয়েই একই ফাইলের একাধিক কপি প্রিন্ট করা যায়। একাধিক প্রিন্ট নেওয়ার জন্য প্রিন্ট উইজার্ডের Number of copies
-এর পাশের বক্সে সংখ্যা উল্লেখ করে দিতে হবে। যদি পাতার নম্বর অনুসারে
সাজিয়ে প্রিন্ট দিতে চান, তবে Collate সিলেক্ট করে OK করতে হবে।
প্রিন্ট নমুণা:
ছাপার পর তা কেমন দেখাবে, সেটি মনিটরে দেখে নেওয়া যায়। এ জন্য ডকুমেন্ট খুলে ফাইল মেনু থেকে Print Preview সিলেক্ট করতে হবে। নতুন উইন্ডোতে প্রিন্টের প্রিভিউ দেখা যাবে। প্রিন্ট প্রিভিউ উইন্ডোর একেবারে বাঁদিকের চিহ্নে ক্লিক করে সরাসরি প্রিন্ট নেওয়া যায়।
কাগজের ধরন:
কোনো কিছু প্রিন্ট করার আগে প্রিন্টার ট্রেতে প্রয়োজনীয় কাগজ আছে কি না দেখে নিন। সব সময় সাধারণ কাগজে প্রিন্ট করা হয় না। ফটো, আর্ট বা গ-­সি পেপারের মতো মোটা কাগজে প্রিন্ট নিতে চাইলে প্রিন্ট উইজার্ডে কাগজের ধরন পরিবর্তন করতে হয়। প্রিন্ট উইজার্ডের প্রোপার্টিজ বাটনে ক্লিক করে Media Type থেকে কাগজের ধরন পছন্দ করা যায়।
প্রিন্ট নিয়ন্ত্রণ:
প্রিন্ট কমান্ড দেওয়া হলে এবং প্রিন্টার সংযুক্ত থাকলে প্রিন্ট করা শুরু হয়। যদি কোনো কারণে প্রিন্ট বন্ধ করার প্রয়োজন হয়, তবে Start-এর Settings থেকে Print Que সিলেক্ট করে ক্লিক করুন। যে ফাইলের প্রিন্ট কমান্ড বাতিল করতে চান, সেটি সিলেক্ট করে মেনু থেকে Pause বা Cancel Printing-এ ক্লিক করুন।
লেখাকে একটিমাত্র পেজে সীমাবদ্ধ রাখা
অনেক সময় কোন একটি ডকুমেন্টের শেষ পেজটিতে দু একটি লাইন থেকে যায়, এ কারণে ডকুমেন্টটি দেখতে বাজে লাগে। বিশেষ করে প্রিন্ট করতে হলে তো আরো সমস্যা, কারণ দু-এক লাইনের জন্য অনেকগুলো পৃষ্ঠা নষ্ট হয়। অনেক সময় লেখাকে একটি পেজে সীমাবদ্ধ রাখার জন্য আমরা পেজ মার্জিন কমাই, কোথাও কোথাও ফন্ট সাইজ ছোট করে দেই। অথচ একটি কমান্ড দিয়েই এ কাজটি করা সম্ভব। ওয়ার্ড ২০০৩-এ এটি করার জন্য-
File মেনু থেকে Print Preview তে গিয়ে সেখানে Shrink to Fit (Tools মেনুর নীচে) বাটনে ক্লিক করলেই লেখাগুলো এক পৃষ্ঠায় চলে আসবে (ওয়ার্ড ২০০৭-এ এটির নাম হচ্ছে Shrink One Page)।
দেখতে ভালো না লাগলে আবার আনডু করে আগের আবস্থায় যেতে পারেন।
কম খরচে প্রিন্টিং
সাধারণভাবে কম্পিউটারে প্রিন্ট আউট নেওয়ার ক্ষেত্রে কার্টিজ, কাগজ ইত্যাদি মিলিয়ে যে খরচ পড়ে তা কিছুটা কমানো সম্ভব। এ জন্য কিছু টিপস এখানে দেওয়া হলো
১. ফাইনাল প্রিন্ট বের না করে ডিফল্ট প্রিন্ট মোড ব্যবহার করুন।
২. শুধু কারেকশন করার জন্য ছোট ফন্টে প্রিন্ট আউট নিন।
৩. প্রিন্টার প্রতিবার অন করলে প্রিন্ট হেড পরিস্কার করার জন্য বাড়তি কিছু
কালি খরচ হয়। তাই প্রিন্টার বার বার অন-অব না করে কাজ চলাকালীন
অন রাখাই ভালো।
৪. যে সব প্রিন্টরের প্রতিটি রঙের কালির জন্য আলাদা আলাদা কার্টিজ বা ট্যাংক
থাকে, সে ধরনের প্রিন্টার ব্যবহার করা লাভজনক। কারন, কোন একটি
রঙের কালি অধিক ব্যবহারের ফলে যদি তা শেষ হয়ে যায়, তাহলে কেবল
মাত্র সেই রঙের কালি কিনলেই হবে। এক্ষেত্রে সবগুলো রঙের কার্ট্রিজ
কেনার কোন প্রয়োজন হবে না।
৫. একটি কাগজের উভয় পাশে প্রিন্ট করলে কম কাগজ লাগে। কিন্তু, সব
প্রিন্টারে এ ধরনের সুবিধা পাওয়া যায় না। অনেক প্রিন্টারে প্রিন্টার ড্রাইভ
থাকে যার সাহায্যে একটি শীটের উপর একাধিক পেজ প্রিন্ট করা যাবে।
Multi-up প্রিন্টিং-এর মাধ্যমে কাগজ কমানো যায়। কালি কম খরচ হয়
এবং খুব দ্রুত প্রিন্ট করা যায়।
৬. এছাড়াও Final Print 2000-এর মতো কিছু সফটওয়্যার আছে যার সাহায্যে
একটি কাগজে দুই, চার অথবা আটটি পেজের বিষয়বস্ত্তু (কনটেন্ট)একত্রে
প্রিন্ট করা যায়। আপনার প্রিন্টার যদি ডুয়েল সাইড প্রিন্টিং সাপোর্ট নাও করে
তবু এই সফটওয়্যারের মাধ্যমে একটি কাগজের উভয় পার্শ্বে প্রিন্ট করতে
পারবেন। http://www.fineprint.com/ ওয়েব সাইটে এই সফটওয়্যারটি
পাবেন।
দ্রুত প্রিন্ট করতে
ক. আপনি যদি সাধারণ সময়ের চেয়ে দ্রুত প্রিন্ট করতে চান তবে প্রিন্ট ডায়ালগ বক্সের Options সক্রিয় করুন। মনে রাখবেন এ ক্ষেত্রে পুরো প্রিন্ট না হওয়া পর্যমত্ম আপনার সফটওয়্যার ব্যসত্ম থাকবে এবং সে সময়ে সেটিতে কোনো কাজও করতে পারবেন না।
খ. আরেকটা টিপস হলো- এ ক্ষেত্রে পোর্ট সেটিংস(Properties>Details) এর ভেতরে অপশনটি বন্ধ করে দিতে পারেন। এতে আরো দ্রুত প্রিন্ট হবে।
গ. এ ছাড়া প্রিন্ট কোয়ালিটি (মান) কমিয়েও দ্রুত প্রিন্ট আউটপুট পেতে পারেন। সাধারণত প্রিন্টারে হাই কোয়ালিটি, নরমাল এবং ড্রাফট-এ তিন রকম প্রিন্ট কোয়ালিটি থাকে। যদি এমন কোনো ডকুমেন্ট হয় যার প্রেজেন্টেশন ভ্যালু নেই, অথচ আপনার দ্রুত প্রিন্ট চাই, সে ক্ষেত্রে ডকুমেন্টকে লো-কোয়ালিটিতে প্রিন্ট দিলে খুব দ্রুত ফলাফল পাবেন।
অনেক কম্পিউটারে একটি প্রিন্টার ব্যবহার করুন
আপনার বাসায় বা অফিসে যদি একাধিক কম্পিউটার থাকে এবং সেগুলোর মধ্যে নেটওয়াকিং করা থাকে তবে একটি প্রিন্টার ব্যবহার করে সব কম্পিউটার থেকে প্রিন্ট করা সম্ভব।
প্রথমে সব কম্পিউটারে প্রিন্টার ইনস্টল করে নিন।
এবার Start মেন্যু থেকে Settings-এ গিয়ে প্রিন্টারে ক্লিক করুন।
Add Printers আইকনে ডাবল ক্লিক করুন এবং Next বাটনে ক্লিক করুন।
Network printer সিলেক্ট করে Next বাটনে ক্লিক করে প্রিন্টারের নাম সিলেক্ট করুন এবং আবার Next বাটনে ক্লিক করুন।
Network UNC-এর জন্য সার্ভার ও প্রিন্টারের নাম লিখুন এবং
Next বাটনে ক্লিক করুন।
6. যদি Connection test করতে চান, তবে Yes বাটনে ক্লিক করুন। সবশেষে Finish বাটনে ক্লিক করুন।
প্রিন্টারের ERROR মেসেজ এড়ানো
কখনো কখনো বড় বড় ডকুমেন্ট প্রিন্ট করার সময় সেটি সব কিছু অ্যাডজাষ্ট করে নেওয়ার আগেই প্রিন্টার রেডি হয়ে যায় এবং Time out Error মেসেজ চলে আসে, যা অত্যন্ত বিরক্তিকর।এই সমস্যা এড়ানোর জন্য প্রিন্টারের Wating Time আরো বৃদ্ধি করে দিতে পারেন। এজন্য-
(K) Control Panelএর Printers অপশনে যান।
(L) আপনার ব্যবহৃত প্রিন্টার আইকনে রাইট ক্লিক করে Properties সিলেক্ট করুন।
(M) Details ট্যাবে গিয়ে Not Selected ফিল্ডের মান প্রয়োজনমতো বাড়িয়ে দিন।
এর ফলে আপনার অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামসমূহ প্রিন্ট আউট ডকুমেন্ট রেডি করতে আরও অধিক সময় পাবে। এছাড়াও প্রিন্টারের পারফরমেন্স অনেকটাই তার অবস্থার উপর নির্ভর করে। অর্থাৎ যদি কোনো প্রিন্টার অনেকদিন ধরে ব্যবহার করা সত্ত্বেও সেটা খুলে পরিস্কার করা না হয় অথবা নিয়মিত সেটির পরিচর্যা না করা হয় তাহলে অনেক ভালো প্রিন্টারও বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।এজন্য আপনার ব্যবহৃত প্রিন্টারটির নিয়মিত Maintainance-এর প্রতি নজর রাখুন।
প্রিন্টারের যন্ত্রপাতি
ঠিকমতো যত্ন ও ব্যবহার করা হলে একটি সাধারন প্রিন্টারও অনেক দিন স্বাভাবিক কাজ চালিয়ে যেতে পারে। প্রিন্টারের সঠিক রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কিছু নিয়ম-কানুন দেওয়া হলো-
প্রিন্টার হেড পরিস্কার রাখুন। তা না হলে নজলে কালি জমে আটকে থাকবে, যা পরে পরিস্কার ছাপার কাজে বাধার সৃষ্টি করবে। প্রিন্টার হেড পরিস্কার করার জন্য কার্ট্রিজ সরিয়ে নিন। এরপর নরম সুতির কাপড় সামান্য পানিতে ভিজিয়ে তা দিয়ে হেড পরিস্কার করুন। শুকিয়ে গেলে কার্টিজ পুনরায় স্থাপন করুন।
নিয়মিত প্রিন্টার ব্যবহার করে কালি শুকিয়ে যাওয়া প্রতিরোধ করুন। সপ্তাহে অন্তত একবার প্রিন্ট করলে কালি সহজে শুকিয়ে যায় না আর প্রিন্টারও ভালো থাকে।
প্রিন্টারের কাগজ রাখার স্থানটি যথাযথভাবে ব্যবহার করুন। প্রিন্টের মাঝপথে কাগজ আটকে গেলে তা টানাটানি করে বের করার চেষ্টা করবেন না। এতে পুরো পিন্টারটি নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। প্রয়োজনে এ জাতীয় পরিস্থিতিতে পিন্টারের কারিগরি নির্দেশিকার সাহায্য নিতে পারেন। আর কাগজের ক্ষেত্রে সঠিক আকার, ওজন ও পর্যাপ্ত মার্জিন রেখে তা ব্যবহার করাটাই ভালো।
ব্যবহার না হলে সবসময় প্রিন্টারের পাওয়ার অন করে রাখার কোন দরকার নেই। কেবল কাজের সময় পিন্টারের পাওয়ার অন করে দীর্ঘদিন উঁচুমানের প্রিন্টিং করা সম্ভব। তবে কজের মাঝপথে কখনোই প্রিন্টার অব করা উচিত নয়। আর পাওয়ার অব করার পরই কেবল প্লাগ খুলে নেওয়া যাবে।
আজকাল সফটওয়্যারের সাহায্যেও প্রিন্টারের কালি পরিস্কার করা যায়। এর সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। তবে এ কাজটি প্রয়োজনের অতিরিক্ত বারবার করলে তা কাজের বদলে অকাজই বরং হবে।
কালি শেষ হওয়ার বা কমে আসার সতর্কবার্তা পাওয়া মাত্রই তা বদলে ফেলুন। শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত অপেক্ষা করলে প্রিন্টার হেড ও নজলের উপর চাপ পরে। তাই সময় থাকতেই নতুন কালি প্রতিস্থাপন করুন।

ড্রাইভার সিডি হারিয়ে গেছে! কোন সমস্যা নেই এখনই ব্রাউজ ছাড়া খুব সহজেই সংগ্রহ করুণ।

অনেক সময় আমাদের মাদারবোর্ড এর সিডি হারিয়ে যায়, নষ্ট হয় যায় বা ভেঙ্গে যায় তখন আমাদের অনেক বিব্রতকর পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয়। তখন আমাদের দোকানে যেতে হয় সিডি তৈরি করার জন্য অথবা বাজারে যে ড্রাইভার সিডি পাওয়া যায় তা থেকে খুজে বের করতে অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়।
সেই ঝামেলা থেকে মুক্তি দানের জন্য আমার এই টিউন ...
আমি আজ আপনাদের যে সফটওয়্যার টির সাথে পরিচয় করাব তার মাধ্যমে আপনি খুব সহজে কোন ব্রাউজ করা ছাড়াই ড্রাইভার ডাউনলোড করতে পারবেন। সফ্টওয়্যারটি ফুলভার্সণ পাচ্ছেন একদম ফ্রিতে।
সফ্টওয়্যারটির কিছু ছবি দেওয়া হলো-



ভালো কথা এর মাধ্যমে আপনি হার্ডওয়্যার এর তথ্য, ড্রাইভার বেকআপ, ড্রাইভার রিস্টোর, ড্রাইভার আনইনিস্টলও করতেপারবেন। দেখুন নিচে-

সেটআপ পদ্বতি-
প্রথমে নিচের লিংক থেকে মাত্র 1.90 মেগাবাইট এর সফ্টওয়্যারটি ডাউনলোড করে ইনস্টল করেনিনি।
ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুণ।
পরে ক্রেক Easeware.Driver.Core.dll ফাইলটি কপি করে C:\Program Files\Easeware\DriverEasy তে গিয়ে রিপ্লেস করেদিন ব্যাস কাজ শেষ।
তারপর উপভোগ করুণ ফুল ভার্সণ এর মজা।

মোবাইল থেকে Facebook এ সহজে Photo Upload করার উপায়।

     
কোন ভুমিকা ছাড়াই আমি কাজের কথাই আসছি।
আমি গত দিন টিউনকরছিলাম কিভাবে কম্পিউটার থেকে ফেসবুকে ছবি আপলোড করার সহজ উপায় আর আজকে আমি শেয়ার করবো কিভাবে মোবাইল থেকে ফেসবুকে সহজে ছবি আপলোড করা যায়। আর বক বক না করে মূল আলোচনায় আসি।
প্রথমে http://www.mediafire.com/file/8xf7l2750gsuri7/facebookup_5jhhfn4y.rar এই সাইট থেকে এপ্লিকেশনটি ডাউনলোড করে নিন। তার পর আনজিপ করে নিন। এপ্লিকেশন টি ডাউলোড করতে গেলে password প্রয়োজন হইবে আর Password হচ্ছে: asad
১.

এখান থেকে উপরের চিত্র অনুযায়ী এটি সেটাপ দিন।
২.

তার পর মোবাইলের ডিফল্ট ব্রাউজার থেকে ফেসবুকে লগইন করুন এবং মোবাইলের লাল বাটনটি চেপে এটি মিনিমাইজ করে দিন।
৩.
http://www.mediafire.com/imgbnc.php/3fee94bfe876c038b8d989f758fed72e4d5fdf496c0159077f0832f6f16443e76g.jpg
এবার মোবাইলের গ্যালারী থেকে ছবি বাহির করি এবং পছন্দমোত ছবি মার্ক করে সেখান থেকে Send বাটনে ক্লিক করুন।
৪.

তার পর সেখান থেকে Upload এ ক্লিক করুন।
৫.

এখান থেকে add new account এ ক্লিক করুন এবং নিজে নিজেই একটি account তৈরি হয়ে যাবে।
৬.

তার পর Facebook সিলেক্ট করুন এবং ok করুন।
৭.

চাইলে এখান থেকে আপনি আপনার ছবিগুলোর টাইটেল চেন্জ করতে পারেন।
৮.
 
সব শেষে দেখুন ফেসবুকে ছবি আপলোড হয়ে গেছে।
ধন্যবাদ সবাইকে
এই এপ্লিকেশন টি মুলোত Symbian  S60 3rd edition মোবাইলের জন্য প্রযোজ্য।

মডেম কাজ করছে না?? ভয় নেই ,এবার কাজ করবে আপনার মডেম

প্রথমেই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা সবাইকে।
আমি অনেক দিন সময়ের অভাবে কোন লিখা লিখি করতে পারছিনা।আজ আমি আপনাদের কে মডেম বিষয়ে একটি ছোট্ট টিপস দিব।আশা করি কাজে লাগবে।
আমরা অনেকেই আমাদের মডেম নিয়ে সমস্যাই পড়ি।অনেক সময় এটি ইন্সটল করার পর ও সঠিকভাবে কাজ করতে চায় না।তখন মনে হয় মাথার চুল ছিড়ে ফিলি।ভয় নেই।আর মাথার চুল ছিড়তে হবে না।এবার আপনার মডেম ঠিক ই আপনার কথা শুনবে ।নিচের নির্দেশনা অনুসরন করুনঃ
১। প্রথমেই start থেকে run কমান্ড এ যান এবং লিখুন regedit.
২। এরপর HKEY_LOCAL_MACHINE এ ক্লিক করুন।
৩। এরপর system এ ক্লিক করুন
৪। এরপর currentcontrolset এ ক্লিক করে service এ ক্লিক করুন
৫। এরপর modem এ ক্লিক করে parameter এ ক্লিক করুন
৬। ডান দিকে default এ ক্লিক করে Value 1 করে দিন।
ok করে বের হয়ে আসুন।ব্যাস কাজ শেষ ,এরপর থেকে আপনাকে আর মডেম ঝামেলায় পড়তে হবে না।
ভালো থাকবেন।

শনিবার, ৭ মে, ২০১১

কোন software ছাড়াই CD write করবেন নাকি?

আমরা সাধারনত Nero  দিয়ে CD write করে থাকি কিন্তু  তাতে PC তে CD বা DVD writer  থাকতে হবে। যাদের PC তে CD বা DVD writer নেই তাই বলে কি তারা CD write করবে না?
যাদের CD বা DVD writer নেই এবং CD বা DVD writer ছাড়া CD বা DVD write করতে জানেন না তাদের জন্য এই টিপস।
এবার কাজের কথায় আসা যাক।
· কোন Re-Writable disc বা  Re-cordable (CD-R) CD  disc drive এ ঢ়ুকান।
·  “My Computer" menu তে double-click করুন।
· যে সকল  files or folders  dis এ copy করতে চান তা বাছাই করে    "Ctrl-c" চেপে ধরুন।
· আপনার  CD-ROM এ যান এবং  press করুন "Ctrl-V" . দেখবেন files or folders ‍ুবগপটজেট দেখা যাচ্ছে।

বাম থেকে "Write these files to CD" বাছাই করুন।

"CD Writing Wizard" windows এ নাম আসবে । আপনি চাইলে তা  Change করুন তারপর চাপুন  "Next" button.
"CD Writing Wizard"  compact disk এ write করতে শুরু করবে।
·  write শেষে wizard টি vanishহবে ।
এবং  CD-Rom  eject বা বের হবে।